![]() |
ষাটের দশকে তাওয়ান এয়ারফোর্সের F-86 sabre যুদ্ধবিমানগুলা চীনের Mig-17 যুদ্ধবিমান থেকে পিছিয়ে থাকায় যুক্তরাষ্ট্র তাওয়ানের F-86 sabre যুদ্ধবিমানগুলোকে Aim-9 sidewinder এয়ার টু এয়ার মিসাইল নিক্ষেপণে সক্ষম করে তুলতে আফগ্রেড করে দেয়। কার্যত তৎকালিন F-86 sabre যুদ্ধবিমান ছিল Mig-15 যুদ্ধবিমানের সমমানের যুদ্ধবিমান।
১৯৫৮ সালে সেকেন্ড তাওয়ান ক্রিসিসের সময় তাওয়ানের F-86 sabre যুদ্ধবিমান চাইনিজ Mig-17 যুদ্ধবিমানকে লক্ষ করে
Aim-9 sidewinder মিসাইল ফায়ার করে। মিসাইলটি Mig-17 যুদ্ধবিমানের এয়ারফ্রেম ভেদ করে বিমানের ভিতর আটকে পড়ে তবে টেকনিক্যাল সমস্যার কারনে মিসাইলটি অবিস্ফোরিত থেকে যায়।
Mig-17 যুদ্ধবিমানটি এয়ারবেজে নিরাপদে ল্যান্ড করতে সক্ষম হয় এবং চীন Aim-9 sidewinder মিসাইলটি সোভিয়েতের হাতে তুলে দেয়। সোভিয়েতরা Aim-9 sidewinder মিসাইলের উপর রিভার্স ইন্জিয়ারিং করে K-13 নামের নতুন এয়ার টু এয়ার মিসাইল তৈরি করে। সোভিয়েতদের নির্মীত K-13 মিসাইল ছিল তখনকার Aim-9 sidewinder মিসাইল থেকেও উচ্চ এক্যুরেসি সম্পন্য।
K-13 মিসাইলের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান "Vympel" কোম্পানির চীফ ইন্জিনিয়ার Gennadiy Sokolovskiy এর ভাষ্যমতে " sidewinder মিসাইলটি আমাদের কাছে ছিল শিক্ষাগারের মত,, যার দ্বারা আমাদের এয়ার টু এয়ার মিসাইল নির্মান প্রযুক্তির আমুল বিকাশ ঘটে এবং ভবিষ্যৎ এয়ার টু এয়ার মিসাইলের উন্নতি সাধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে"
Mig-17 যুদ্ধবিমানটি এয়ারবেজে নিরাপদে ল্যান্ড করতে সক্ষম হয় এবং চীন Aim-9 sidewinder মিসাইলটি সোভিয়েতের হাতে তুলে দেয়। সোভিয়েতরা Aim-9 sidewinder মিসাইলের উপর রিভার্স ইন্জিয়ারিং করে K-13 নামের নতুন এয়ার টু এয়ার মিসাইল তৈরি করে। সোভিয়েতদের নির্মীত K-13 মিসাইল ছিল তখনকার Aim-9 sidewinder মিসাইল থেকেও উচ্চ এক্যুরেসি সম্পন্য।
K-13 মিসাইলের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান "Vympel" কোম্পানির চীফ ইন্জিনিয়ার Gennadiy Sokolovskiy এর ভাষ্যমতে " sidewinder মিসাইলটি আমাদের কাছে ছিল শিক্ষাগারের মত,, যার দ্বারা আমাদের এয়ার টু এয়ার মিসাইল নির্মান প্রযুক্তির আমুল বিকাশ ঘটে এবং ভবিষ্যৎ এয়ার টু এয়ার মিসাইলের উন্নতি সাধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে"